ফেনীতে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি ফেনীতে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৪:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
প্লাস্টিকের ক্ষতিকর প্রভাব ও সিলেটের পরিবেশগত সমস্যা নিয়ে কমলগঞ্জে বেলা’র প্রচারাভিযান কুলাউড়ায় স্ত্রীর উপর অভিমান করে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিলেন স্বামী বড়লেখার ইটাউরী হাজী ইউনুচ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে শোকসভা শনিবার বড়লেখা উপজেলা বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল জমে ওঠেছে প্রবীণ-নবীনদের নেতৃত্বের লড়াই কুলাউড়ায় আ’লীগ নেতা রুবাব মেম্বার আটক লুট হওয়া পাথর উদ্ধার করে সাদা পাথরেই প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে অফিসে প্রকাশ্যে ‘ধূমপান’ করে ভাইরাল’ সেই প্রকৌশলী বড়লেখায় বদলি : সেবাপ্রার্থীদের সাথে অসদাচরণ বড়লেখায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিসহ গ্রেফতার ৯ কুড়িগ্রাম সীমান্তে ২ মণ গাঁজা জব্দ করেছে বিজিবি আত্রাই নদীর পানি বৃদ্ধি : কৃষকের কপালে চিন্তার ভাঁজ

ফেনীতে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি

  • শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪

ইবি ডেস্ক :::  ফেনী জেনারেল হাসপাতালে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি হয়েছেন। এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন ৭১ জন। বাড়ছে শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর সংখ্যাও। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোবারক হোসেন দুলাল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

জানা গেছে, স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ফেনী জেনারেল হাসপাতালের নিচতলা পানিতে তলিয়ে যায়। এতে করে গত এক সপ্তাহ হাসপাতালের স্বাভাবিক চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে পড়ে। বিকল্প হিসাবে শহরের সাতটি প্রাইভেট হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসা কার্যক্রম চালু করা হয়েছিল। বুধবার থেকে হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হয়েছে। এদিকে হাসপাতালের করিডরে, মেঝেতে ও বিভিন্ন ওয়ার্ডে চিকিৎসকদের পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ রোগী ও স্বজনদের।

বৃহস্পতিবার হাসপাতালে সাপে কাটা রোগী নিয়ে আসা দিদারুল ইসলাম বলেন, আসার পর চিকিৎসক বলেন-এটা নাই, ওটা নাই। তাদের যেন চিকিৎসা দিতে অনীহা। রোগীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারও করেন তারা।

তবে হাসপাতাল সূত্র জানায়, বন্যা চলাকালে এক সপ্তাহে নার্সরা প্রায় ৫০টি ডেলিভারি করায়। কোনো চিকিৎসক ছিলেন না। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরও হাসপাতালের চিকিৎসা কার্যক্রম এখনও পুরোদমে শুরু হয়নি। প্যাথলজি, স্কেনো, ডায়ালাইসিস ও এনআইসিউ ওয়ার্ড, ইমার্জেন্সি ও স্টোর রুম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পুরোপুরি সেবা কার্যক্রম চালু হতে আরও সময় লাগবে।

সিনিয়র স্টাফ নার্স কল্পনা কুরি বলেন, গত ৮ দিনে হাসপাতালে ৯৮ জন রোগী ভর্তি হলেও স্বাভাবিক ও অস্ত্রোপচারসহ ৪৮ প্রসূতি মায়ের বাচ্চা প্রসব হয়। মঙ্গলবার থেকে চিকিৎসকরা কাজে যোগ দিলেও এর আগে নার্স দিয়েই হাসপাতালের প্রসূতি সেবা অব্যাহত ছিল।

ডা. মোবারক হোসেন বলেন, আকস্মিক বন্যায় প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র নষ্ট হয়ে গেছে। আশা করি আগামী ২ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews