ফেনীতে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি ফেনীতে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বড়লেখার দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন : ৫ পদে লড়লেন ১৫ প্রার্থী বড়লেখায় রেলওয়ের লীজ গ্রহীতার ভূমি জবর দখল ও দোকান ঘর নির্মাণের অপচেষ্টা হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে পালাক্রমে ধর্ষণের শিকার কলেজছাত্রী “কুলাউড়ায় স্কুলছাত্রী আনজুম হত্যাকান্ড” প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে খুন করে ঘাতক জুনেল প্রেমের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়ায় আনজুমকে হত্যা, ঘাতক জুনেল গ্রেপ্তার বড়লেখায় আখড়ায় চুরি : সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ঘটনায় সর্বদলীয় প্রতিবাদ সভা জুড়ীতে পানিতে ডুবে বৃদ্ধার মৃত্যু আত্রাইয়ে মেধাবি শিক্ষার্থী সৌরভের মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল আমার মেয়ে প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফিরতে পারলো না আনজুমের মায়ের বিলাপ কুলাউড়ায় ফানাই নদীর ভাঙ্গন কবলিত রাস্তা স্বেচ্ছাশ্রমে মেরামত করলো এলাকাবাসী 

ফেনীতে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি

  • শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪

ইবি ডেস্ক :::  ফেনী জেনারেল হাসপাতালে একদিনে ২৪ জন সাপে কাটা রোগী ভর্তি হয়েছেন। এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন ৭১ জন। বাড়ছে শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর সংখ্যাও। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোবারক হোসেন দুলাল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

জানা গেছে, স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ফেনী জেনারেল হাসপাতালের নিচতলা পানিতে তলিয়ে যায়। এতে করে গত এক সপ্তাহ হাসপাতালের স্বাভাবিক চিকিৎসা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে পড়ে। বিকল্প হিসাবে শহরের সাতটি প্রাইভেট হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসা কার্যক্রম চালু করা হয়েছিল। বুধবার থেকে হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হয়েছে। এদিকে হাসপাতালের করিডরে, মেঝেতে ও বিভিন্ন ওয়ার্ডে চিকিৎসকদের পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ রোগী ও স্বজনদের।

বৃহস্পতিবার হাসপাতালে সাপে কাটা রোগী নিয়ে আসা দিদারুল ইসলাম বলেন, আসার পর চিকিৎসক বলেন-এটা নাই, ওটা নাই। তাদের যেন চিকিৎসা দিতে অনীহা। রোগীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারও করেন তারা।

তবে হাসপাতাল সূত্র জানায়, বন্যা চলাকালে এক সপ্তাহে নার্সরা প্রায় ৫০টি ডেলিভারি করায়। কোনো চিকিৎসক ছিলেন না। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পরও হাসপাতালের চিকিৎসা কার্যক্রম এখনও পুরোদমে শুরু হয়নি। প্যাথলজি, স্কেনো, ডায়ালাইসিস ও এনআইসিউ ওয়ার্ড, ইমার্জেন্সি ও স্টোর রুম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পুরোপুরি সেবা কার্যক্রম চালু হতে আরও সময় লাগবে।

সিনিয়র স্টাফ নার্স কল্পনা কুরি বলেন, গত ৮ দিনে হাসপাতালে ৯৮ জন রোগী ভর্তি হলেও স্বাভাবিক ও অস্ত্রোপচারসহ ৪৮ প্রসূতি মায়ের বাচ্চা প্রসব হয়। মঙ্গলবার থেকে চিকিৎসকরা কাজে যোগ দিলেও এর আগে নার্স দিয়েই হাসপাতালের প্রসূতি সেবা অব্যাহত ছিল।

ডা. মোবারক হোসেন বলেন, আকস্মিক বন্যায় প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র নষ্ট হয়ে গেছে। আশা করি আগামী ২ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews