কুলাউড়ায় মাদ্রাসায় শিক্ষকের দু’দফা বেত্রাঘাতে শিশুশিক্ষার্থী গুরুতর আহত কুলাউড়ায় মাদ্রাসায় শিক্ষকের দু’দফা বেত্রাঘাতে শিশুশিক্ষার্থী গুরুতর আহত – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শ্রীমঙ্গলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ঋণ ম্যাচমেকিং কর্মসূচি ও ব্যাংকার-উদ্যোক্তা মত বিনিময় সভা ৪শ’ বছরের পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শণ আত্রাইয়ের তিন গুম্বুজ মসজিদ-মঠ সিলেট তালতলা ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের আহবায়ক কমিটি গঠন জেলা প্রশাসকের সাথে কুলাউড়ায় বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মতবিনিময় কুলাউড়ার সদপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশ বড়লেখায় বিজিবির হাতে রুপিসহ ভারতীয় নাগরিক আটক কুড়িগ্রামে ঘর-বাড়ি ফসলি জমি রক্ষায় স্বেচ্ছাশ্রমে ভাঙন রোধের চেষ্টা গ্রামবাসীর    সিলেটে বিএনপির বিশাল শোডাউন সিলেট নগরীতে ব্যাটারি ও সিএনজি চালিত রিকশা চলাচলে নতুন নির্দেশনা ঘরহারা বন্যার্তদের পাশে কুলাউড়া এসোসিয়েশন অব নিউজার্সি ইউএসএ

কুলাউড়ায় মাদ্রাসায় শিক্ষকের দু’দফা বেত্রাঘাতে শিশুশিক্ষার্থী গুরুতর আহত

  • রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০

এইবেলা, কুলাউড়া ::

শিক্ষকের দেয়া পড়া না পারায় দু’দফা বেত্রাঘাতে এক শিশু শিক্ষার্থী গুরুতরভাবে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা গ্রহন করে। ছাত্রের নাম মুঈম মিয়া (১২)। সে কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের পীরের বাজার বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়অ জুনিয়র মাদ্রাসার হিফ্জ বিভাগের ছাত্র। শনিবার (২৪ অক্টোবর) বিকাল ৩টায় এ ঘটনাটি ঘটে।

নির্যাতিত শিশু ছাত্রের পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়া জুনিয়র মাদ্রাসার হিফ্জ বিভাগের শিক্ষক হাফেজ শাহীন আহমদ ছাত্র মুঈম মিয়াকে বাড়ির পড়া দিয়েছিলেন। মুঈম শিক্ষকের দেওয়া পড়া শিখে না আসায় শনিবার সকালে প্রথম দফা এলোপাতাড়িভাবে তাকে বেত্রাঘাত করেন। শিক্ষককের বেত্রাঘাত সইতে না পেরে মাদ্রাসা থেকে দৌড়ে বাড়ি চলে যায়। বাড়িতে তার বাবা-মা হুজুরের (শিক্ষকের) বেত্রাঘাত দোয়া স্বরুপ বলে মুঈমে কবুঝিয়ে আবার মাদ্রাসায় পাঠালে শিক্ষক হাফেজ শাহীন আহমদ দ্বিতীয় দফায় তাকে বেত্রাঘাত করলে গুরুতরভাবে আহত হয়। আহত হয়ে বাড়ি ফিরলে শনিবার বিকালেই তাকে দ্রুত কমলগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করেন। রোববার দুপুরে শিশু মুঈমকে আবার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে তার বাবা বাড়িয়ে ফিরিয়ে নেন।

শিশু ছাত্র মুঈমের বাবা আব্দুল খালিক বলেন, মাদ্রাসায় পড়া না পারলে ছাত্রকে শাসন করবেন তা ঠিক। তবে এবঅবে অমানবিক কায়দায় শাসন করা ঠিক হয়নি। তিনি এর জন্য সু-বিচার প্রার্থনা করেছেন। বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়া জুনিয়র মাদ্রাসার সুপার হাফেজ নোমান আহমদ রোববার রাতে মাদ্রাসায় বসে এ ঘটনার বিচার করবেন বলেতাকে জানিয়েছেন।

বালিয়া টিলা হুসাইনিয়া কাদরিয়া জালালিয়া সুন্নীয়া জুনিয়র মাদ্রাসার সুপার নোমান আহমদও এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সামাজিকভাবে বসে এর বিচার করে দিবেন।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews