কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:: কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর উপজেলায় সদর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটেছে।স্থানীয় ও ছেলে মেয়ের পরিবার সুত্রে জানা যায় উপজেলার বঙ্গোসোনাহাট ইউনিয়নের বানুরকটি গ্রামেরে আমির হোসেন ও জাহানারা বেগম দম্পতির ছোটো মেয়ে পায়েল আক্তার (১৮) সাথে এই বিয়ে হয় অনুষ্ঠিত হয়।পায়েল উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদ এর পিছনে একটি ভারা বাসায় বসবাস করে আসছে তার মাকে নিয়ে,তার বাবা দিনাজপুরে কর্মরত সেখানেই থাকেন।
এদিকে উপজেলার একি এলাকায় বাসা ভারা নিয়ে থাকেন মৃত গোপাল রায়ের স্ত্রী নীলা রাণী (৫৫) দুই ছেলে ও এক ছেলের বউ সহ।নীলা রাণীর ছোটো ছেলে গৌতম (২৮) উপজেলা কলেজ মোড় রবি হোটেলে কর্মরত ছিলেন।গৌতম পায়েলের বাসায় অনেক আগে থেকে যাওয়া আসা করতো।যাওয়া আসা থেকে দুজনের পরিচয়,পরিচয় থেকে বন্ধুত্ত তারপর আস্তে আস্তে বন্ধুত্ত থেকে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। আর এই সম্পর্ককে ধরে রাখতে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে গৌতম ও পায়েল দুজনেই গত (১১) আগস্ট শনিবার পালিয়ে যায় দিনাজপুরে ছেলের বন্ধুর কাছে পরে পায়েলের পরিবার পুলিশের মাধ্যমে অনেক খোঁজা খুঁজির পর (১৬ আগস্ট) মঙ্গলবার সন্ধান পায় তাদের।পুলিশের মাধ্যমে তাদের দু’জনকে উদ্ধার করে ভূরুঙ্গামারী থানায় নিয়ে আসে ওই দিন রাতে।
তাদের কাছে বিয়ে করার একটি জর্জ কোটের কাগজ পায়।
পরে গৌতম ও পায়েলের পরিবার উভয় বিয়ের স্বীকৃতি দিয়ে থানা থেকে পায়েলের বাড়িতে নিয়ে যায় ছেলে মেয়েকে।
পায়েলের মা বলেন গৌতমকে আমাদের বাড়িতে আনার পর ইসলামী শরিয়ত মোতাবেক তাকে কালেমা পড়ানো হয়েছে এবং আমাদের ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী আমরা আবার বিয়ে দিয়েছি।
গৌতমের মা এবং ভাইয়ের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তারা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
গৌতম বলেন আমি প্রথমে সূরা পরে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করি পরে আমি ডাঃ দিয়ে মোসলমানিও করেছি তারপর আমি পায়েলকে বিয়ে করেছি এখন আমার নাম মোঃ জীবন ইসলাম।
এ বিষয়ে ভূরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসেনকে মুঠো ফোনে কয়েকবার ফোন দিলে সে মিটিং আছি বলে ফোন কেটে দেয়।
Leave a Reply