কুড়িগ্রামে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি বিক্রি হচ্ছে ‘চন্দন কাঠ’ নামে – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শনে রেলওয়ে সচিব- সম্পন্নের ডেডলাইনেও বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় বড়লেখায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নফল রোজা শেষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল কুলাউড়ায় আদালতের নির্দেশনা ভঙ্গ করে কৃষকদের জমিতে ফসল রোপণের অভিযোগ ছাতকের ইউএনও’কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান ফুলবাড়ীতে বিজিবি’র অভিযানে মাদকদ্রব্য ও ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার সহকারি শিক্ষকদের সাটডাউন- বড়লেখায় কক্ষের তালা ভেঙ্গে পরীক্ষা নেওয়ালেন অভিভাবকরা কুলাউড়ার মুরইছড়া  সীমান্তে  ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বিএসএফের গুলিতে  যুবক নিহত কুলাউড়ায় নাগরিক সমন্বয় প্রকল্পের বার্ষিক টাউন হল মিটিং কর্মক্ষেত্রের চাহিদা অনুযায়ী নিজেকে গড়ে তুলতে হবে- ইউএনও মহিউদ্দিন বড়লেখায় প্রধান শিক্ষককে ছুরিকাঘাতে হত্যার চেষ্টা প্রাক্তন ছাত্র গ্রেফতার

কুড়িগ্রামে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি বিক্রি হচ্ছে ‘চন্দন কাঠ’ নামে

  • বুধবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৫

Manual7 Ad Code
মোঃ বুলবুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি ::
Manual3 Ad Code

কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলার কালজানি নদীতে রোববার (৫ অক্টোবর) ভারতের দিক থেকে হাজার হাজার গাছের গুঁড়ি ভেসে এসেছে। এসব গাছের বেশিরভাগই বাকল ও শিকড়বিহীন এবং লালচে রঙের হওয়ায় স্থানীয়রা এগুলোকে রক্তচন্দন বা শ্বেতচন্দন কাঠ ভেবে নদী থেকে সংগ্রহে নেমে পড়েছেন।

কালজানি নদী থেকে দুধকুমার নদী ও চিলমারীর ব্রহ্মপুত্র পর্যন্ত পৌঁছানো এসব গুঁড়ি ধরে নিয়ে তীরে অস্থায়ী কাঠের হাট গড়ে উঠেছে। স্থানীয়দের তথ্য অনুযায়ী, একেকটি গাছের গুঁড়ির দাম ২০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হ্যান্ডেল করা হচ্ছে। রায়গঞ্জ ইউনিয়নের বড় লালচে গাছের গুঁড়ির দাম এক লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ধরা হয়েছে।

নাগেশ্বরীর দামালগ্রামের আব্দুল মোতালেব বলেন, ‘চারজন মিলে প্রায় ৫০ ফুট লম্বা একটি গাছ তুলেছি। দেখতে চন্দনের মতো, দাম ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করব।’ অন্যদিকে কিছু লোক গাছের গুঁড়ি জ্বালানি কাঠ হিসেবে কিনছেন।

Manual2 Ad Code

কুড়িগ্রাম জেলা বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সাদিকুর রহমান জানান, ‘এই কাঠগুলো আসল চন্দন নয়। দীর্ঘদিন পানিতে থাকার কারণে লালচে রঙ ধারণ করেছে। শ্বেত বা রক্তচন্দনের কোনো নমুনা পাওয়া যায়নি।’

Manual1 Ad Code

কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ও উদ্ভিদবিদ মীর্জা নাসির উদ্দিন বলেন, ‘কাঠে থাকা ট্যানিন ও ফেনলিক যৌগ পানিতে ভেজার ফলে বাতাসের সংস্পর্শে এসে লালচে রঙ ধারণ করে। তাই দেখতে চন্দনের মতো হলেও এগুলো সাধারণ গাছের কাঠ। প্রকৃত চন্দনের মতো গন্ধও নেই।’

উৎসুক জনতা নদীতে নেমে কাঠ সংগ্রহের পাশাপাশি তীরে বিক্রি শুরু করায় নদীর তীরে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। বন বিভাগ এ বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছে। #

Manual8 Ad Code

সংবাদটি শেয়ার করুন


Deprecated: File Theme without comments.php is deprecated since version 3.0.0 with no alternative available. Please include a comments.php template in your theme. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews

Follow for More!