এইবেলা ডেস্ক :: বিভিন্ন অনলােইন পোর্টালে “কুলাউড়ায় গোয়াল ঘর জ্বালানোর নাটক সাজিয়ে প্রতিপক্ষকে মামলা দিয়ে হয়রানি” শীর্ষক সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন আছলম মিয়া ও তার পরিবার। সংবাদে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গোয়াল ঘর জ্বালানোর মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে প্রভাব খাটিয়ে রাস্তা নির্মাণ করার অভিযোগ আদৌ সত্য নয়।
গত ১৩ অক্টোবর দুপুর ১২ টায় মহেষগৌরি গ্রামের আছলম মিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে কুরফান আলী বহিরাগত প্রায় ১০০ জন লোক নিয়ে বাড়ীতে হামলা করে বসত ঘরের টিনের চাল ছিদ্র করে গোয়ালঘরে পেট্রোল দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। বাড়ীর রাস্তা কোদাল,খন্তি,দা ইত্যাদি দেশিয় অস্ত্রে সস্ত্রে মাটি কেটে বড় বড় গর্ত করে জমিতে মিশিয়ে দেয়। টিনের বেড়া দিয়ে চলাচলের পথ বন্ধ করে দিলে আছলম মিয়া বাঁধা দিতে চাইলে তাকে কাঠের বর্গা ( লাঠি) দিয়ে মাথায় আঘাত করলে তিনি ডান হাত দিয়ে প্রাণে বাঁচার চেষ্টা করেন। বর্গার আঘাতে ডান হাতের হাড় ভেঙে গেলে দৌড়ে নিজ ঘরে গিয়ে প্রাণ রক্ষা করেন।
এ হামলা ভাংচুর, হত্যার উদ্দেশ্য মারপিট, গুরুতর জখম, অগ্নিসংযোগ ও ক্ষতিসাধনসহ প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগে গত ২৪ অক্টোবর কুলাউড়া থানায় আছলম মিয়ার স্ত্রী ফাতেমা বেগম বাদী হয়ে ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১০০ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন।
প্রকৃত সত্য হলো (১ লা নভেম্বর) মঙ্গলবার মৌলভীবাজার আদালতে আসামীরা আত্মসমর্পণ করলে আদালত মামলার ১ নং আসামী কুরফান আলী(৫৬) গংদের সহযোগী অত্র এলাকার আমিন আলীর পুত্র রকিব খান (৪৫) জুড়ী উপজেলার জায়ফরনগর ইউনিয়নের বাগদলীবাড়ির আলাই মিয়ার পুত্র মহিন মিয়া (২২) ও সাদিপুর গ্রামের রজব আলীর পুত্র সালাউদ্দিন (৩০) কে জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণ করেন।
প্রকাশিত সংবাদটি মনগড়া ও ভিত্তিহীন। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। #
# বিপনন-১-১আ#
Leave a Reply