তবে, সকলেরই ইঙ্গিত উপজেলা পরিষদের সিএ অনুপ চন্দ্র দাসের দিকে। সরকার পতনের পরপরই তিনি এসব মালামাল সরিয়ে নিয়েছেন। এনিয়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
উপজেলা পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালে উপজেলা র্নিভাচনের পর চেয়ারম্যানের র্নিধারিত কোন কার্যালয় ছিল না। ওই সময় উপজেলা পরিষদের আবাসিক এলাকায় চেয়ারম্যানের বাস ভবনকে কার্যালয় বানানো হয়েছিল। পরবর্তী নির্বাচনে বিজয়ী উপজেলা চেয়াম্যান আছকির খান ওই কার্যালয় ব্যবহার করতে চাননি। তার জন্য কর্মচারীদের বিনোদন কেন্দ্রকে চেয়ারম্যানের কার্যালয় বানানো হয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী শাহজাহান খান এতেই অফিস করেন এবং এর আধুনিকায়ন করেন। নতুন ফার্নিচেয়ার ক্রয়, থাই গ্লাস, এসি লাগানো হয়। এদিকে পরিষদের নতুন ৪ তলা ভবন নির্মান করা হলে সেখানে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের কার্যালয় স্থান্তর করা হয়। ভবন নির্মানের পর ওই কার্যালয়ে চেয়ারম্যানদের কার্যালয় স্থাপন করা হয়। উপজেলা চেয়ারম্যান কার্যালয়ে ফার্নিচেয়ার, ২টি এসি ও অন্যান্য মালামাল স্থাপন করা হয়। কিন্তু আওয়ালীগ সরকার ক্ষাতা ছাড়ার পর উপজেলা চেয়ারম্যান কার্যালয়ের এসব মালামাল গায়েব হয়ে গিয়েছে। পরিষদের হলরুমে নতুন ডেকোরেশন করা হলে সেখানের ১৫টিরও বেশি ফ্যান গায়েব করে দেয়া হয়েছে। এনিয়ে শুরু হয়েছে চাঞ্চল্য। এতো মাল কোথায় গেল কেউই বলতে পারছেন না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পরিষদের একজন অফিস কর্মকর্তা বলেন, আমি আসার পর থেকে চেয়ারম্যান কার্যালয় এভাবেই দেখছি। এখানো কোন ফার্নিচেয়ার নেই। এসিও নেই। হল রুমের ফ্যানগুলোও গায়েব। কেউই বলতে পারছে না কোথায় নেয়া হয়েছে। তবে, সকলেরই ইঙ্গিত উপজেলা পরিষদের সিএ অনুপ চন্দ্র দাসের দিকে। নির্বাহী অফিসারদের আস্থাভাজন হওয়ায় তার ইচ্ছেমতো অফিস স্থান্তর মালামাল ক্রয়সহ সব কিছুই হয়েছে। তাই এগুলো কোথায় গিয়েছে কেউ খেয়াল রাখেনি।
এব্যাপারে রাজনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেয়ার সময় দুইটা রুম যেভাবে ছিল এখনো সেভাইে আছে। ফার্নিচfর ও এসি এবং ফ্যানগুলো কোথায় বা কী হয়েছে আমার জানা নেই। আমি খোজ নিয়ে দেখবো বিষয়টি।#
caller_get_posts is deprecated. Use ignore_sticky_posts instead. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121caller_get_posts is deprecated. Use ignore_sticky_posts instead. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
Leave a Reply