কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবার দূরবস্থা – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রাজস্ব তহবিলের অর্থ আত্মসাত- বড়লেখা উপজেলা পরিষদের সাঁট মুদ্রাক্ষরিক বরখাস্ত, বিভাগীয় মামলা বড়লেখায় নবপল্লব প্রকল্পের ‘প্রকল্প অবহিতকরণ’ সভা একদল অপকর্ম করে পালিয়েছে, আরেকদল সেই অপকর্মের দায় কাঁধে তুলে নিয়েছে : শফিকুর রহমান আধ্যাত্মিক, মানবিক দর্শন ও লোক ক‌বি সাধক হাসন রাজার মৃত্যুবার্ষিকী আজ আজ বড়লেখা মুক্ত দিবস : মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আলোচনা সভা প্রয়াত ডা. পবন চন্দ্র দেবনাথের ছোট ভাই ব্রজেন্দ্র দেবনাথ আর নেই কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শনে রেলওয়ে সচিব- সম্পন্নের ডেডলাইনেও বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় বড়লেখায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নফল রোজা শেষে ইফতার ও দোয়া মাহফিল কুলাউড়ায় আদালতের নির্দেশনা ভঙ্গ করে কৃষকদের জমিতে ফসল রোপণের অভিযোগ ছাতকের ইউএনও’কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান

কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবার দূরবস্থা

  • সোমবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

Manual3 Ad Code
ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগীদের পকেট কাটতে ডাক্তারদের রমরমা ব্যবসা
মো: বুলবুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি  ::
সকাল ১০টা থেকে অপেক্ষমান রোগীদের দীর্ঘ সারি। দুপুর ১২টায় তালাবদ্ধ ডাক্তারদের সরকারি চেম্বার।
অফিস চলাকালীন সময়ে স্থানীয় ক্লিনিক- ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগীদের পকেট কাটতে, ডাক্তারদের রমরমা ব্যবসা চলছে দেদারছে। সেবার নামে প্রতারণা অভিযোগ সাধারণ মানুষের।
হাসপাতালে গেলেই রোগীকে প্রেসক্রিপশন ধরে দেয় বাইরে থেকে ঔষধ কেনার জন্য।
কর্তব্যরতরা জানায়, এই ঔষধ হাসপাতালে নেই। রোগীরা বাধ্য হচ্ছে বাইরে থেকে ঔষধ কিনতে।
শিশু ওয়ার্ডে আজ এক ব্যক্তি তার সন্তানকে ভর্তি করতে যায়। স্যালাইন দেয়ার জন্য হাতে লাগানো কেনুলাটা সেই রোগীকে বাইরের ফার্মেসী থেকে কিনতে হয়।
কেনুলা তো সরকারি বরাদ্দ থাকার কথা? উত্তরে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জনৈক নার্স অকপটে বলে ফেলেন-এই কেনুলা ভালো না (নিম্নমানের) তাই বাইরে থেকে আনলে রোগীর জন্য ভালো হতো।
হাসপাতালে আসা অনেক রোগী অভিযোগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন-টেন্ডার প্রক্রিয়ায় কোটি টাকার পিসি দিয়ে ক্ষমতাসীন দলের এক জেলা নেতা কাজ নিয়েছেন। তাই মানসম্মত ঔধষ এখন এজন্যই আমরা পাচ্ছি না। এটা কুড়িগ্রামবাসীর দুর্ভাগ্য।
বর্হিবিভাগে আসা রোগীরা জানায়, হাসপাতাল এসে দেখবেন প্রতিনিয়ত দুপুর ১২টা না বাজতেই তাদের চেম্বারে পাওয়া যায় না। আবার কোন কোন সময় পাওয়া গেলেও রোগীকে ব্যক্তিগত চেম্বারে আসতে বলেন।  ব্যক্তিগত চেম্বারে গিয়ে দেখবেন বড় করে লেখে ভিজিট ৫০০/৬০০/৭০০ টাকা। সরকারি হাসপাতালের ডাক্তাররা ব্যক্তিগত চেম্বারে ৬০০/৭০০ টাকা ভিজিট নেয়াটা দারিদ্র্য সীমার নিচে বসবাস করা কুড়িগ্রামের নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য কতটা বেগতিক যা বলার অপেক্ষা রাখে না। এমন হতাশাব্যাঞ্জক কথা এখন কুড়িগ্রামেন সাধারণ মানুষের মুখে মুখে।
নাগরিক ধিকার বঞ্চিত সাধারণ মানুষ। প্রতিবাদ হোক স্ব স্ব অবস্থান থেকে। প্রতিবাদের স্লোগান তুলি একসাথে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন


Deprecated: File Theme without comments.php is deprecated since version 3.0.0 with no alternative available. Please include a comments.php template in your theme. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews

Follow for More!