মোবাইলে প্রেম বিয়ের ১৩ দিন পর এক সাথে আত্মহত্যা মোবাইলে প্রেম বিয়ের ১৩ দিন পর এক সাথে আত্মহত্যা – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০১:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
 স্ত্রীকে হত্যার পর দা নিয়ে থানায় ঘাতক স্বামীর আত্মসমর্পন বড়লেখার খলাগাও বাজারে বিট পুলিশিং কমিটির সভা মায়ের সংবাদ সম্মেলন- কুলাউড়ায় প্রবাসীকে একের পর এক মিথ্যা মামলায় জড়ানোর অভিযোগ শ্রীমঙ্গল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তীব্র জনবল সংকট ও তহবিলের ঘাটতির কারণে স্বাস্থ্য সেবা ও এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ব্যাহত হচ্ছে আত্রাইয়ে মহাসড়কে ঝরল এক এনজিও কর্মীর প্রাণ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আত্রাইয়ে তিন পদে ১৬ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল কুলাউড়ায় দুই নেত্রীর লড়াইয়ে কে হাসবেন শেষ হাসি? প্রকপ্ল পরিদর্শণে কুলাউড়ায় ইউনিসেফ ওয়াশ ন্যাশনাল কনসালটেন্ট কমলগঞ্জে কৃষকদের মধ্যে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন ও গাছের চারা বিতরণ লন্ডনে বড়লেখা ফাউন্ডেশন ইউ.কে নেতৃবৃন্দের সাথে ব্যবসায়ি সাইদুল ইসলামের মতবিনিময়

মোবাইলে প্রেম বিয়ের ১৩ দিন পর এক সাথে আত্মহত্যা

  • সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০২২

এইবেলা, হবিগঞ্জ ::  হবিগঞ্জের লাখাইয়ে মোবাইল ফোনে প্রেম। আদালতে গিয়ে বিয়ে। বরের বাড়িতে মেনে না নেওয়ার আশঙ্কায় মাত্র ১৩ দিনের মাথায় একসঙ্গে আত্মহত্যা করল নবদম্পতি।

রোববার রাতে বিষপানে তারা আত্মহত্যা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ তাদের লাশ দুটি উদ্ধার করেছে।

উপজেলার লাখাই সদর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড মেম্বার মো. হাবিবুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে রাতেই আমি তাদের বাড়িতে গেছি। পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি।

তিনি জানান, কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার কুলহানি গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান হৃদয়ের (৩০) সঙ্গে মোবাইল ফোনে পরিচয় হয় লাখাই উপজেলার সদর ইউনিয়নের টাউনশিপ এলাকার আনছার মিয়ার মেয়ে তানিয়া বেগমের (১৮)।

তাদের মধ্যে হয় প্রেম। বেশ কিছু দিন প্রেম করার পর ১৩ দিন আগে তারা হবিগঞ্জ আদালতে গিয়ে বিয়ে করেন। বিয়ের পর তানিয়া তাকে শ্বশুরালয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য চাপ দেন। কিন্তু হৃদয় তাতে রাজি হননি। তাদের প্রেমের বিয়ে বাড়িতে মেনে নেবে না বলে তিনি জানান।

বাড়িতে তার আরও একজন স্ত্রী এবং সন্তান রয়েছে বলেও তিনি এ সময় জানান। রোববার হৃদয়বাড়িতে যেতে চাইলে তানিয়া বেঁকে বসেন তাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য। হৃদয় তাতে রাজি না হওয়ায় তিনি ঘরে রাখা বিষপান করেন। এ সময় ক্ষোভে হৃদয় নিজেও বিষপান করেন। কিন্তু তাদের মধ্যে কোনো ঝগড়া হয়নি।

লাখাই থানার ওসি মোহাম্মদ নুনু মিয়া জানান, রোববার রাতে তারা বিষপান করলে পরিবারের সদস্যরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ দুটি উদ্ধার করে। উভয় পরিবারের লোকজনই থানায় এসেছে। তারা চান ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ নিতে। কিন্তু আমরা ময়নাতদন্তের জন্য লাশ সদর আধুনিক হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছি।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews