এইবেলা রিপোর্ট::
জুড়ী উপজেলার ফুলতলা বশির উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করলেন জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফজলুর রহমান। তবে অভিযোগ উঠেছে অভিযোগকারিকে তদন্তের বিষয়টি অবহিত করা হয়নি। তার কোনো বক্তব্যও নেননি তদন্ত কর্মকর্তা। বুধবার ৩ জুলাই সকালে তিনি সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে অভিযোগ তদন্ত করেন।
জানা গেছে, অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে নিয়োগ কমিটি ২৬ জুন জায়ফরনগর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক নজরুল ইসলামকে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছে। অভিযোগ স্বত্তেও তড়িগড়ি করে ২৯ জুন তাকে নিয়োগপত্র দিয়ে পরদিন যোগদান কারান। ঘুস বাণিজ্যের মাধ্যমে অদক্ষ, অযোগ্য ব্যক্তিকে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার প্রতিবাদে এলাকাবাসী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। এর আগে প্রধান শিক্ষক প্রার্থী আব্দুল জলিল নিয়োগ পরীক্ষার উত্তরপত্র জালিয়াতির অভিযোগ তোলে খাতা পুনঃমূল্যায়নের দাবী জানিয়ে জেলা প্রশাসক ও জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন।
জেলা শিক্ষা অফিসার ফজলুর রহমান জানান, ফুলতলা বশির উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগটি বুধবার তিনি তদন্ত করেছেন।
অভিযোগকারি প্রধান শিক্ষক প্রার্থী আব্দুল জলিল জানান, তদন্তকারি কর্মকর্তা তাকে অবহিত করেননি এবং তার কোনো বক্তব্যও নেননি। অথচ অভিযোগে উল্লেখ ছিল সব প্রার্থীদের উপস্থিতিতে নিয়োগ পরীক্ষার খাতা পুনঃমূল্যায়নের।
Leave a Reply