ফুলবাড়ীতে ধরলা নদীর তীর সংরক্ষণ কাজের উদ্বোধন ফুলবাড়ীতে ধরলা নদীর তীর সংরক্ষণ কাজের উদ্বোধন – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
৩ মাস থেকে ১২ চা বাগানের শ্রমিকদের রেশন-বেতন বন্ধ কুলাউড়ার নবারুন আদর্শ বিদ্যাপীটের সভাপতির প্রবাস গমন উপলক্ষে সংবর্ধনা প্রদান কমলগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো খাসিয়াদের বর্ষবিদায় উৎসব “সেং কুটস্নেম” বড়লেখায় শিক্ষা ও সেবা ফাউন্ডেশনের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা ও পুরস্কার বিতরণ কুড়িগ্রামে শ্রমিক লীগ নেতাকে শ্রমিক দলে রাখার পায়তারা বড়লেখায় পৌর যুবদল নেতার মামলায় ২ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার বড়লেখায় শিক্ষক ও সাংবাদিক মইনুল ইসলামের ইন্তেকাল : শোক প্রকাশ নাসির উদ্দীনকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিটার মিনিবার নাইট ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন এফসি ডার্ক নাইট একজন মেহেদী হাসান রিফাতের গল্প : স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে

ফুলবাড়ীতে ধরলা নদীর তীর সংরক্ষণ কাজের উদ্বোধন

  • রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

রতি কান্ত রায়, কুড়িগ্রাম ::

কুড়িগ্রমের খড়স্রোতা ধরলা নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণসহ বাম ও ডানতীর সংরক্ষণ প্রকল্পের আওতায় ফুলবাড়ী উপজেলাধীন শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের সোনাইকাজী এলাকায় বামতীর বরাবর ২ হাজার ৫ শ’ মিটার নদীতীর সংরক্ষণ কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে।

২১ ফেব্রুয়ারি দুপুর সাড়ে ৩ টায় সোনাইকাজীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন কুড়িগ্রাম-২ আসনের এমপি পনির উদ্দিন আহমেদ।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার তৌহিদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম,  অতিরিক্ত  পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম রব্বানী সরকার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মজিবর রহমান,  শিমুলবাড়ী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এজাহার আলী, ফুলবাড়ী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মইনুল হক।

এ কাজের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৫৯৫ কোটি  টাকা। ধরলার তীর সংরক্ষণের কাজে জিও ব্যাগ এবং সিসি ব্লক ব্যবহার করা হবে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কুড়িগ্রামের পওর বিভাগ প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করছে। ফুলবাড়ী, রাজারহাট ও কুড়িগ্রাম সদর উপজেলায় ৪৯ টি প্যাকেজে ৯ টি স্থানে ধরলার উভয় তীরে প্রায় ১৭ কিলোমিটার নদীতীর সংরক্ষণ, বিকল্প বাধ নির্মাণ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ পুনরাকৃতিকরণ করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দুই তীরের  ২২ হাজার ৪ শ’ টি পরিবার, ৩৫ টি হাটবাজার, ৩ টি নৌঘাট, প্রায় ১২ হাজার ১ শ’ হেক্টর ফসলি জমিসহ প্রায় ৩ হাজার ৪শ’ ৯৮ কোটি ১৫ লক্ষ টাকার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি নদী ভাঙ্গন ও বন্যার কবল থেকে রক্ষা পাবে।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews