সাতছড়ি থেকে ১৮টি ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার উদ্ধার সাতছড়ি থেকে ১৮টি ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার উদ্ধার – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শ্রীমঙ্গলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ঋণ ম্যাচমেকিং কর্মসূচি ও ব্যাংকার-উদ্যোক্তা মত বিনিময় সভা ৪শ’ বছরের পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শণ আত্রাইয়ের তিন গুম্বুজ মসজিদ-মঠ সিলেট তালতলা ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের আহবায়ক কমিটি গঠন জেলা প্রশাসকের সাথে কুলাউড়ায় বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মতবিনিময় কুলাউড়ার সদপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশ বড়লেখায় বিজিবির হাতে রুপিসহ ভারতীয় নাগরিক আটক কুড়িগ্রামে ঘর-বাড়ি ফসলি জমি রক্ষায় স্বেচ্ছাশ্রমে ভাঙন রোধের চেষ্টা গ্রামবাসীর    সিলেটে বিএনপির বিশাল শোডাউন সিলেট নগরীতে ব্যাটারি ও সিএনজি চালিত রিকশা চলাচলে নতুন নির্দেশনা ঘরহারা বন্যার্তদের পাশে কুলাউড়া এসোসিয়েশন অব নিউজার্সি ইউএসএ

সাতছড়ি থেকে ১৮টি ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার উদ্ধার

  • বুধবার, ৩ মার্চ, ২০২১

এইবেলা, হবিগঞ্জ ::

হবিগঞ্জের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের গহিন অরণ্য থেকে ১৮টি ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

০৩ মার্চ বুধবার বেলা ১১টায় বিজিবির ৫৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সামিউন্নবী চৌধুরী সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবির একটি বিশেষ টিম সাতছড়ির গহিন অরণ্যে সীমান্তবর্তী পাহাড়ের গর্তের ভেতর থেকে ওই রকেট লঞ্চার উদ্ধার করে। তাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি জানান।

অধিনায়ক লে. কর্নেল সামিউন্নবী চৌধুরী বলেন, গহিন জঙ্গলে গোলাবারুদ রয়েছে এমন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়। বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদের সন্ধান পাওয়া গেছে।

ধারণা করা হচ্ছে— এগুলো অনেক পুরনো। তবে গোয়েন্দা তথ্য ছিল যে, কয়েক দিন ধরে কিছু লোক গহিন অরণ্যে আসা-যাওয়া করছে। তাদের এখনও শনাক্ত করা যায়নি।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, এগুলো যত পুরনো হয়, তত তার ক্ষমতা বাড়তে পারে। এগুলো পুরনো হলে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে।

উল্লেখ্য, প্রথমে র্যা ব ২০১৪ সালের ১ জুন থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন দফায় অভিযান চালিয়ে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান থেকে ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট, রকেট চার্জার, রকেট লঞ্চার, মেশিনগান, প্রায় ১৬ হাজার রাউন্ড বুলেটসহ বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ উদ্ধার করে।

এর পর একই বছরের ১৬ অক্টোবর থেকে চতুর্থ দফার প্রথম পর্যায়ে উদ্যানের গহিন অরণ্যে মাটি খুঁড়ে তিনটি মেশিনগান, চারটি ব্যারেল, আটটি ম্যাগজিন, ২৫০টি গুলি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন আটটি বেল্ট ও উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন একটি রেডিও উদ্ধার করা হয়।

পরে ১৭ অক্টোবর দুপুরে এসএমজি ও এলএমজির ৮ হাজার ৩৬০ রাউন্ড, রাইফেলের ১৫২ রাউন্ড, পিস্তলের ৫১৭ রাউন্ড, মেশিনগানের ৪২৫ রাউন্ডসহ মোট ৯ হাজার ৪৫৪ রাউন্ড বুলেট উদ্ধার করা হয়।

পঞ্চম দফায় ২০১৮ সালের ২ ফেব্রুয়ারি সাতছড়িতে অভিযান চালিয়ে ১০টি হাই এক্সক্লুসিভ ৪০ এমএম ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট উদ্ধার করা হয়।

সর্বশেষ ষষ্ঠ দফায় ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান থেকে ১৩টি রকেট লঞ্চারের শেলসহ বেশ কিছু বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews