কুড়িগ্রামে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি বিক্রি হচ্ছে ‘চন্দন কাঠ’ নামে – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কচাকাটায় এসএসবিসি প্রকল্পের আয়োজনে স্থানীয় অংশীদারদের সাথে সংলাপ এবং ইন্টারেক্টিভ সেশন সভা ছাতক পৌরসভার উদ্যোগে দ্বিতীয় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত কুলাউড়ায় ধানের শীষের প্রার্থী শওকতুল ইসলামের সমর্থনে বিশাল শো ডাউন জাতীয় নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট : প্রধান উপদেষ্টা ইউনাইটেড নেশনস-এর কনফারেন্স ও জাতিসংঘে বাংলা ‘ স্মারক গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব  ‘মিস ইউনিভার্স’ প্রতিযোগি মিথিলা ভোট চাইলেন দেশবাসীর কাছে আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্ধ জনতার আগুন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ১৭ নভেম্বর আত্রাইয়ে ইটভাটা বন্ধের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ছাতকে ৯ মাস ধরে নেই প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা: সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি

কুড়িগ্রামে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি বিক্রি হচ্ছে ‘চন্দন কাঠ’ নামে

  • বুধবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৫

Manual4 Ad Code
মোঃ বুলবুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি ::
Manual6 Ad Code

কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলার কালজানি নদীতে রোববার (৫ অক্টোবর) ভারতের দিক থেকে হাজার হাজার গাছের গুঁড়ি ভেসে এসেছে। এসব গাছের বেশিরভাগই বাকল ও শিকড়বিহীন এবং লালচে রঙের হওয়ায় স্থানীয়রা এগুলোকে রক্তচন্দন বা শ্বেতচন্দন কাঠ ভেবে নদী থেকে সংগ্রহে নেমে পড়েছেন।

Manual5 Ad Code

কালজানি নদী থেকে দুধকুমার নদী ও চিলমারীর ব্রহ্মপুত্র পর্যন্ত পৌঁছানো এসব গুঁড়ি ধরে নিয়ে তীরে অস্থায়ী কাঠের হাট গড়ে উঠেছে। স্থানীয়দের তথ্য অনুযায়ী, একেকটি গাছের গুঁড়ির দাম ২০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত হ্যান্ডেল করা হচ্ছে। রায়গঞ্জ ইউনিয়নের বড় লালচে গাছের গুঁড়ির দাম এক লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ধরা হয়েছে।

Manual7 Ad Code

নাগেশ্বরীর দামালগ্রামের আব্দুল মোতালেব বলেন, ‘চারজন মিলে প্রায় ৫০ ফুট লম্বা একটি গাছ তুলেছি। দেখতে চন্দনের মতো, দাম ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করব।’ অন্যদিকে কিছু লোক গাছের গুঁড়ি জ্বালানি কাঠ হিসেবে কিনছেন।

কুড়িগ্রাম জেলা বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সাদিকুর রহমান জানান, ‘এই কাঠগুলো আসল চন্দন নয়। দীর্ঘদিন পানিতে থাকার কারণে লালচে রঙ ধারণ করেছে। শ্বেত বা রক্তচন্দনের কোনো নমুনা পাওয়া যায়নি।’

Manual8 Ad Code

কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ও উদ্ভিদবিদ মীর্জা নাসির উদ্দিন বলেন, ‘কাঠে থাকা ট্যানিন ও ফেনলিক যৌগ পানিতে ভেজার ফলে বাতাসের সংস্পর্শে এসে লালচে রঙ ধারণ করে। তাই দেখতে চন্দনের মতো হলেও এগুলো সাধারণ গাছের কাঠ। প্রকৃত চন্দনের মতো গন্ধও নেই।’

উৎসুক জনতা নদীতে নেমে কাঠ সংগ্রহের পাশাপাশি তীরে বিক্রি শুরু করায় নদীর তীরে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। বন বিভাগ এ বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছে। #

সংবাদটি শেয়ার করুন


Deprecated: File Theme without comments.php is deprecated since version 3.0.0 with no alternative available. Please include a comments.php template in your theme. in /home/eibela12/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews

Follow for More!

Manual1 Ad Code
Manual7 Ad Code