কোন প্রতিকে নির্বাচন করলাম সেটা বড় কথা নয় -এমএম শাহীন কোন প্রতিকে নির্বাচন করলাম সেটা বড় কথা নয় -এমএম শাহীন – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শ্রীমঙ্গলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ঋণ ম্যাচমেকিং কর্মসূচি ও ব্যাংকার-উদ্যোক্তা মত বিনিময় সভা ৪শ’ বছরের পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শণ আত্রাইয়ের তিন গুম্বুজ মসজিদ-মঠ সিলেট তালতলা ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের আহবায়ক কমিটি গঠন জেলা প্রশাসকের সাথে কুলাউড়ায় বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মতবিনিময় কুলাউড়ার সদপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মা সমাবেশ বড়লেখায় বিজিবির হাতে রুপিসহ ভারতীয় নাগরিক আটক কুড়িগ্রামে ঘর-বাড়ি ফসলি জমি রক্ষায় স্বেচ্ছাশ্রমে ভাঙন রোধের চেষ্টা গ্রামবাসীর    সিলেটে বিএনপির বিশাল শোডাউন সিলেট নগরীতে ব্যাটারি ও সিএনজি চালিত রিকশা চলাচলে নতুন নির্দেশনা ঘরহারা বন্যার্তদের পাশে কুলাউড়া এসোসিয়েশন অব নিউজার্সি ইউএসএ

কোন প্রতিকে নির্বাচন করলাম সেটা বড় কথা নয় -এমএম শাহীন

  • বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক :: কোন প্রতিকে নির্বাচন করলাম- সেটা বড় কথা নয়। আমি মানুষের কল্যাণে রাজনীতি করেন। আগামী নির্বাচনেও অংশ নেবো। এইবেলার সাথে আলাপকালে দু’বারের সাবেক এমপি এমএম শাহীন কথাগুলো বলেন।

তিনি আরও  বলেন, ২০০৮ এবং ২০১৮ সালে ‘এক ভোটে দুই এমপি বলে’ এরা (সুলতান- আব্বাছ) জোট বেঁধে কুলাউড়ার মানুষকে ধোকা দিয়েছে। কুলাউড়াকে পশ্চাৎমুখী (উন্নয়ন বঞ্চিত) করেছে। কুলাউড়ার মানুষকে এই সরকারের উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত করেছে। গত ৫ বছরে নির্বাচিত এমপিও এলাকার উল্লেখযোগ্য কোন উন্নয়ন করেন নি।

কুলাউড়ার বিএনপির রাজনীতি যখন সংকটে। তখন প্রয়াত অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের হাত ধরে ১৯৯১ সালে কুলাউড়া রাজনীতিতে এমএম শাহীনের যোগদান। অর্থবিত্ত আর চৌকষ নেতৃত্বগুণে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে এমপি নির্বাচিত হন। যদি এরপর ১২ জুন ৭ম জাতীয় নির্বাচনে পরাজিত হলেও বিএনপিকে কুলাউড়ায় একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যান।

২০০১ সালের নির্বাচনে মনোনয়নবঞ্চিত হন এমএম শাহীন। সেসময় বিএনপি তথা ৪ দলীয় জোট মনোনয়ন দেয় জামায়াতে ইসলামী তথা ৪ দলীয় জোটের প্রার্থীকে। দলের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে তৎকালীন কেন্দ্রিয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মো. মনসুর আহমদকে পরাজিত করে দেশজুড়ে চমক দেখান।

২০০৫ সালে বিএনপিতে ফের যোগদান করলেও ২০০৮ সালে নির্বাচনে ওয়ান ইলেভেন ইস্যুতে মনোনয়ন বঞ্জিত হয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করেন। এক ভোটে দুই এমপি ইস্যু তুলে জোটবদ্ধ হন সুলতান ও আব্বাছ। পরাজিত হলেও এক লাখ ৫হাজারেরও বেশি ভোট পার শাহীন। এরপর ২০১৪ সালে নির্বাচনে অংশ নেননি তিনি।

২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ফের জমজমাট হয়ে উঠে কুলাউড়ার রাজনৈতিক অঙ্গন। সুলতান মো: মনসুর বিএনপি জোটে গিয়ে ধানের শীষ প্রতিক নিলে বসে থাকেননি এমএম শাহীন। তিনি বিকল্প ধারায় যোগ দিয়ে মহাজোট থেকে নৌকা প্রতিক নিয়ে অংশ নেন নির্বাচনে।

সিলেটের জনসভায় মহাজোট নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে নৌকায় তুলে নেয়ার ঘোষণা দেন। নৌকা প্রতিক নিয়ে এমএম শাহীন ৭৭ হাজার ১৭০ ভোট পান। নির্বাচনের পর থেকে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়ানুষ্ঠানে যোগদানের মাধ্যমে কুলাউড়ায় গণমানুষের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন।

গত প্রায় এক বছর থেকে ইউনিয়নে ইউনিয়নে সভা সমাবেশ ও উঠান বৈঠক করছেন। ২০২৩ সালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তাঁর এসব কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন বলে এমএম শাহীন জানান।#

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews