শনাক্ত করা যায়নি ২৯ লাশ, ডিএনএ রেখে দাফন শনাক্ত করা যায়নি ২৯ লাশ, ডিএনএ রেখে দাফন – এইবেলা
  1. admin@eibela.net : admin :
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস উপলক্ষে ‘ফ্রেন্ডশিপ’ এর জেলা পর্যায়ে মর্যাদাপূর্ণ ‘প্রতিবন্ধিতা বিষয়ক এ্যাওয়ার্ড’ অর্জন ওসমানীনগর উপজেলা প্রশাসনের বিজয় দিবসের প্রস্তুতি সভা কমলগঞ্জে ইউপি সদস্যের বন সংলগ্ন সরকরি জমি দখল করে ঘর নির্মাণ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে কমলগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা রাজনগরে ২ মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু নবীগঞ্জে ‘সনাতন-দীননাথ কল্যাণ ট্রাস্ট’-এর উদ্যোগে সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত  কুলাউড়া রাস্তা জবর দখলের চেষ্টা শীর্ষক সংবাদের সংশোধন কুলাউড়ার লক্ষ্ণীপুর চা বাগান ভূমিখেকোদের কবল থেকে উদ্ধার ও চা শ্রমিকদের পূর্নবাসনের দাবী সিলেটে যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় চান্সপ্রাপ্তদের নিয়ে প্রি-ডিপার্চার সেশন অনুষ্ঠিত কুলাউড়ায় আইনশৃঙ্খলা নিয়ে মতবিনিময়- কোনভাবেই ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্ট করা যাবে না

শনাক্ত করা যায়নি ২৯ লাশ, ডিএনএ রেখে দাফন

  • শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

নিউজ ডেস্ক:-অভিযান-১০ ট্র্যাজেডিতে লঞ্চ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৪১ জনের মধ্যে ৩৭ জনই বরগুনার বাসিন্দা। এর মধ্যে আটজনকে শনাক্ত করে লাশ নিয়ে গেছেন স্বজনরা। তবে ২৯ লাশ শনাক্ত করার মতো অবস্থায় না থাকায় ডিএনএ রাখা হয়। এরপর গণজানাজার মাধ্যমে তাদের দাফন করেছে বরগুনা জেলা প্রশাসন।

জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শনিবার বেলা ১১টায় বরগুনা সার্কিট হাউজ কেন্দ্রীয় ঈদগাহ্ মাঠে সর্বস্তরের মানুষ জানাজায় অংশগ্রহণ করেন।

ঝালকাঠি থেকেই বরগুনার চারটি মরদেহ শনাক্ত করে নিয়ে যান স্বজনরা। শুক্রবার রাত সোয়া ১১টার দিকে ঝালকাঠি থেকে ৩৩ লাশ বরগুনা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এরপর সদর উপজেলার নলটোনা গ্রামের এক যাত্রীর লাশ শনাক্ত করে নিয়ে যান স্বজনরা। এরপর দাফনের আগে আরও তিন লাশ শনাক্ত করে স্বজনরা নিয়ে যান।

গত বৃহস্পতিবার দিনগত রাত ৩টার দিকে ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের শিকার হয় যাত্রীবাহী লঞ্চ এমভি অভিযান-১০। এটি ঢাকা থেকে বরগুনার উদ্দেশে আসছিলো।

বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, অভিযান-১০ ট্র্যাজেডিতে নিহত এবং আহতদের মধ্যে বেশিরভাগই বরগুনার নাগরিক। ইতোমধ্যে পাঁচ লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। জানাজার মাঠে আরও তিনজনকে শনাক্ত করে তার পরিবার। তাই তাদের মাঠেই লাশ হস্তান্তর করা হয়। এছাড়া ২৯টি মরদেহ শনাক্ত করার মতন অবস্থায় না থাকায় সম্মিলিত জানাজার মাধ্যমে পোটকাখালিতে লাশ দাফন করা হয়।

উল্লেখ্য, লঞ্চ অগ্নিকাণ্ডে প্রত্যেক নিহতের পরিবারকে ২৫ হাজার এবং আহতদের ১৫ হাজার টাকা করে সহায়তা প্রদান করেছে বরগুনা জেলা প্রশাসন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২২ - ২০২৪
Theme Customized By BreakingNews